হারুনুর রশীদ, রাঙামাটি: বুধবার (২২মার্চ ) সকাল সাড়ে ১০ ঘটিকায় জেলা রাঙামাটি জিমনেসিয়াম প্রাঙ্গনে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে গৃহ প্রদান কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন।
প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাঙামাটি সাংসদ দীপংকর তালুকার এমপি, বিশেষ অতিথি হিসাবে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান নিখিল কুমার চাকমা, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসু প্রু চৌধুরী, রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মিজানুর রহমানেএর সভাপতিত্বে পুলিশ সুপার মীর আবু তৌহিদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এস এম ফেরদৌস ইসলাম,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম,অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নাসরিন সুলতানা, রাঙামাটি সদর ইউএনও নাজমা বিনতে আমিন, সিনিয়র সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এ,বি,এম আরিফুল ইসলাম,মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী উপজেলা চেয়ারম্যান শহিদুজ্জমান রোমান, স্কাউট কমিশনার নুরুল আবচারসহ সরকারি বেসরকারী কর্মকর্ত া কর্মচারী বিভিন্ন মিডিয়ার প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
এবারে রাঙামাটিতে ৪র্থ পর্যায়ে রাঙামাটি সদর উপজেলায় ৮৪ টির মধ্যে সাপছড়ি ইউপিতে ১৭টি ,জীবতলী ইউপিতে ১৬টি,মগবান ইউপিতে ১১টি কতুকছড়ি ২০টি বন্ধুক ভাঙ্গা ১২টি,ও বালুখালী ৮টি ভুমি ও ঘর প্রদান করা হয়। কতুকছড়ির একমাত্র বাঙ্গালী নারী মরিয়ম বেগম জানান,আমার কাছ থেকে টাকা পয়সা নেয়া হয়নি ।
বাঘাইছড়ি উপজেলায় ৮০ টি, লংগদু উপজেলায় (৩য় পর্যায়ের ৪০ টি সহ) ৮৩ টি, নানিয়াচর উপজেলায় ২৭ টি, বরকল উপজেলায় ৪০ টি, রাজস্থলী উপজেলায় ১৪ টি, জুরাছড়ি উপজেলায় ৭০ টি এবং কাউখালী উপজেলায় ৪১ টি সহ সর্বোমোট ৪৩৯ টি গৃহের নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, লংগদু ২ নং গুলশাখালী ২নং ইউপি চেয়ারম্যান জনৈক রুস্তম আলী থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে এখনো ঘর দেয়নি। এইভাবে লংগদুসহ বিভিন্ন উপজেলার দুর্গম এলাকায় অসহায় লোকদের কাছ থেকে৭০/ ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচপাতি নিয়েছে অভিযোগেউঠেছৈ।