পরীক্ষা শুরু হয়েছে বেশ কয়েক মিনিট হলো, হঠাৎ দরজার কাছে থেকে একটি আওয়াজ আসলো, আসতে পারি স্যার? হুমম! এসো, ভেতর থেকে স্যারের উত্তর আসলো। কি বাবা দেরি কেন? এতো গুরুত্বপূর্ণ
ছেলেবেলার অনেক মজার স্মৃতি আছে যেগুলো মনে হলে মনের অজান্তেই এখনও হেসে উঠি। আমি তখন ক্লাস ফাইভ- সিক্সে হয়ত পড়ি। ঘটনা ১ঃ আমার প্রয়াত বন্ধু ওয়াসীম যে, কিনা স্বাভাবিকভাবে কথা
ছেলেকে নিয়ে দীর্ঘদিন পর বাসার পিছনের পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলাম সাথে ছিল বান্ধবী শুভ্রার কন্যা আর তার মা। আন্নিকা আর রায়ানের মধ্যে খুব মিল, একেবারে প্রাণের বন্ধু দুজন। আর কাকী ঠিক
তখন আমি অনেকটাই ছোট বয়স হবে হয়ত দশ-এগারো কিংবা বারো-তের সঠিক মনে করতে পারছিনা । তখনও সাঁতার জানিনা। সাঁতার শেখার খুব ইচ্ছা। আমাদের কিশোরগঞ্জের নরসুন্দর নদী তখন হোসেনপুরের ব্রক্ষ্মপু্ত্রের সাথে
প্রচন্ড ডানপিটে স্বভাবের ছেলে যার স্বপ্ন ছিলো আইসক্রিমের দোকানের মালিক হওয়া। ছেলেটার নাম মুসতাকিম রহমান আমিন, বাবা মুজিবুর রহমান আকন্দ পেশায় সরকারী কর্মকর্তা হওয়ার সুবাদে ঘুরে বেড়িয়েছেন দেশের বিভিন্ন শহরে।
সালটা ১৯৯০ ডিসেম্বর মাস এরশাদ বিরোধী আন্দোলন তখন তুঙ্গে। আমি ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ি। বার্ষিক পরীক্ষা চলছিল। তখন শুক্রবারেও পরীক্ষা হচ্চিল।দুইটা কি তিনটা পরীক্ষা শেষ হইছে। প্রতিদিনের মতো পরীক্ষা শেষ করে
আমি তখন ক্লাস ফাইভ সিক্সে পড়ি ছাত্র হিসেবে একেবারে নিম্ন কোয়ালিটি যা ভাবা হয়, ঠিক তার চাইতেও আরও কম। ক্লাস সিক্স, সেভে্ন, এইটে থাকাকালিন আমি যদি স্কুলে স্কাউটিং না করতাম
কতো পাল্টে গেছে সময়,জীবনধারা কত পাল্টে গেছি আমি এবং আমরা। কতো বদলে গেছে আমাদের চিন্তা-ভাবনা-চেতনা, রাতের মায়াবী নিঝুম জ্যোৎস্না, স্নিগ্ধ সকালের শিশির ভেজা সেই সবুজ মাঠ; কৈশোরে খোলাপায়ে যে বিশাল
সায়েম আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধু ও বিসিএস ট্যাক্সেশন ক্যাডারের ২৭ তম ব্যাচের কর্মকর্তা সুধাংশু কুমার সাহা করোনার সাথে লড়াই করে গত ৮ জুন ২০২০ মারা গেছে। আহ, বড় ভালো মানুষ
প্রত্যয় ওয়েব ডেস্ক: ২০১১ সালে ছিলাম বাবা মায়ের বেকার সন্তান। ৫ ভাইবোনের সংসার আমাদের। অভাবের সংসারে ক্ষনে ক্ষনে বুঝতে পারছিলাম বাবা মায়ের সংসারের বোঝা ছিলাম আমি। অনেক কষ্ট আর ঋন করে